দম ফাটানোর হাসির এসএমএস ও বাংলা হাসির কৌতুক যা আপনাকে হাসাতে বাধ্য করবে এবং যাদের কে পাঠাবেন বা বলবেন তারাও হাসতে বাধ্য হবে। হাসতে কে না ভালোবাসে বলূন আর আপনাদের হাসাতেই আজকের এই লেখাটি আপনাদের জন্য আশা করি না হেসে পারবেন না।
আপনার কি মেয়েদের পছন্দ?
মেয়েদের কথা বার্তা শুনতে চান?
মেয়েরা সর্বদা আপনাকে ঘিরে
থাকুক চান?.. তাহলে ফুচকা বেচুন
দুই মাতাল রেললাইন ধরে
হাঁটতে হাঁটতে এগিয়ে যাচ্ছে।
—একজন বলল এত লম্বা সিঁড়ি!
উঠতে উঠতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম।
অন্যজন: আরেকটু অপেক্ষা করো।
ওই দেখো, লিফট আসছে।
রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমার
মনে হয় চশমা লাগবে।
ক্যাশিয়ার: অবশ্যই আপনার
চশমা লাগবে; কারণ
আপনি এখন ব্যাংকে।
মেয়ে: আজকে আমার বাবা
তোমার বাইকে আমাকে দেখে ফেলেছে|
ছেলে: সেকি! তারপর?
মেয়ে: তারপর আরকি
বাসের ভাড়াটা ফেরত নিয়ে নিল
জঙ্গলে এক শিকারী এক বাঘের
মুখোমুখি এদিকে বন্দুকে গুলি শেষ
তখন ছোটবেলার গল্প মনেকরে তিনি
নিশ্বাস বন্ধ করে মড়ার ভান করে
পড়ের ইলেন| বাঘ এল, শুঁকলো
তারপর একজোর থাপ্পড় কষিয়ে বলল
এসব পায়তারা ভাল্লুকের সাথে মারবি
টিচার: তোমার বাবার বয়স কত? ছাত্র: আমার সমবয়সী
টিচার: সেটা কিকরে সম্ভব?
ছাত্র:আমি জন্মানোর পরেই
তো উনি বাবা হলেন
মেয়েরা ফলের মত মিষ্টি
কিন্তু ছেলেরা আবার ফলের
স্যালাড খেতেই বেশি পছন্দ করে
১মমাতাল: তুই মানুষ না আরসোলা?
২য়মাতাল: মানুষ।
১মমাতাল:কী করে বুঝলি?
২য়মাতাল: আরসোলা
হলে স্ত্রী ভয় পেত।
ডাক্তার: আপনার স্বামীর
বিশ্রাম ও শান্তি দরকার
এইনিন কিছু ঘুমের বড়ি
স্ত্রী: এগুলো ওনাকে কখন খাওয়াব?
ডাক্তার: নানা! ওগুলো আপনার জন্যে
সিংহ দিনে ১৫ ঘন্টা ঘুমায়
গাধা ১৫ ঘন্টাখাটে.. তাহলে
পরিশ্রমই যদি সাফল্যের চাবি হয়
গাধারতো জঙ্গলের রাজা হওয়া
উচিতছিল!!..কুঁড়েহও, মস্তরও
আদালতে জজ: অর্ডার অর্ডার
পল্টু: একটারোল, একটা
কোকাকোলা, জজ: শাটআপ
পল্টু: নানা.. একটাপেপসি
মেয়ে এক ভিখারীকে দেখে
আচ্ছা তোমাকে কোথায় যেন
দেখেছি.. ভিখারী: আরে, চিনতে
পারলেন না! আমরাতো ফেসবুক ফ্রেন্ড
রন্টু: আমি গান গাইবার
সময় তুই রাস্তায় গিয়ে দাড়িয়ে
থাকিস কেনরে?
ঘন্টু: গানটা আমি গাইছিনা
সেটা লোককে জানানোর জন্যে
পল্টু: বাহ্! দারুন ছবি একেছেন তো
দেখে জিভে জল চলে এলো
চিত্রশিল্পী: মানে! এটাত আধুনিক
চিত্রকলা! এতে জীবনের জটিলতা
ফুটিয়ে তুলেছি..পল্টু: তাই বুঝি
আমি ভাবলাম জিলিপির ছবি
বন্ধু: কিরে মন খারাপ করে বসে
আছিস কেন?
পল্টু: এক বন্ধুকে তিনলাখ
টাকা ধার দিয়ে ছিলাম প্লাস্টিক
সার্জারির জন্যে..
বন্ধু: তো?
সে ফেরত দিচ্ছেনা?!
পল্টু: সার্জারির পরতো
তাকে চিনতেই পারছিনা
কাজে দায়বদ্ধতার চরম নিদর্শন:
ব্যক্তি লাইব্রেরীতে গিয়ে
আত্মহত্যার উপর একটা বই
দিনতো। লাইব্রেরিয়ান তারদিকে
একটু তাকিয়ে, বললো বইটা
ফেরত কে দিতে আসবে?
নিচের মেসেজ টি কেবল মাত্র
স্মার্ট এবং বুদ্ধিমান লোকেদের জন্যে।
আপনি যদি এটা পেয়ে থাকেন
সেটা অবশ্যই টেকনিক্যাল প্রবলেম
একটা পাগল আয়না দেখে
ভাবতে লাগলো, একে কোথায়
যেন দেখেছি। কিছুক্ষণ পর
আরে এই লোকটাইতো সেদিন
আমার উল্টো দিকে বসে চুল কাটছিল
একব্যক্তি: স্যার, আমার স্ত্রী হারিয়ে
গেছে! পিওন: এটা পোস্ট অফিস
থানা নয়! ব্যক্তি: ও! দুঃখিত
আসলে খুশির চোটে কোথায় যাচ্ছি
কি করছি কিছুই জানিনা
নান্টু: জানিস, আমি গোয়েন্দা
উপন্যাস সবসময় মাঝামাঝি
থেকে পড়া শুরু করি, তাতে
মজাটা বেশি হয়।
বান্টু: কী করে?
নান্টু: তখন শুধু উপন্যাসের
শেষনা, শুরুটা জানারও কৌতূহল থাকে
স্বামী: জলদিঘরের সব দামি
জিনিস পত্র লুকিয়ে ফেলো
আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।
স্ত্রী: কেন!? কিহবে? তোমার বন্ধুরা
কি সেসব চুরি করবে? স্বামী: না!
নিজেদের জিনিস চিনে ফেলতে পারে
পল্টু: রোজ সকালে ২০ টা মেয়ে
আমার জন্যে অপেক্ষা করে
বল্টু: কেন!!?? পল্টু: আরে আমি
গার্লস কলেজের বাস ড্রাইভার
শিক্ষক: বলতো পল্টু, মুরগিরা
কেন জিরাফের মতো লম্বা হয়না?
পল্টু: কারণ, তাহলে ডিম মাটিতে
পড়েই ফটাস করে ভেঙে যেত
স্ত্রী: আমাদের পাশের বাড়ির
ভদ্রলোক প্রতিদিন অফিসে যাবার
সময় ওনার স্ত্রীকে চুমু খান। তুমিও
তো করতে পারো? স্বামী: আরে
আমি কি করে করবো!? আমার
তো ওনার স্ত্রীর সাথে কোনো পরিচয়ই নেই