বাংলা ফানি মজার জোকস

বাংলা ফানি মজার জোকস। বন্ধুরা কোন কারনে কি আপনার মন খারাপ অথবা মুখে হাসি আসছে না তাহলে আজকের এই ফানি জোকস গুলো আপনার জন্য একবার পড়া শুরু করলে আপনার হাসি কোন ভাবেই থামবে না।

তাই নিয়মিত হাসার জন্য হলেও নিয়মিত হাসির জোকস পড়ুন।

মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্পর্কে ছাত্রীদের বোঝানোর পর দিদিমণি এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন

বলতো গাছের থেকে আম খসে উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন ???

ছাত্রী : উপরে সেই আম খাওয়ার কেউ নেই বলে

 

বিক্ষুব্ধ যাত্রী : সময়মতো যখন ট্রেন চলে না, তখন টাইমটেবিলের দরকার কি???

স্টেশন মাস্টার : আরে মশাই, ওটা না থাকলে আপনি কি করে জানবেন কোন ট্রেন কতটা দেরীতে ছাড়লো

আরও পড়ুন: ফানি পোস্ট

 

মদ্যপান করে রুনুবাবু ছুটে এসে ট্রেনে চেপে বসলেনতিনি অফিসের কাজে দিল্লি যাবেন, অথচ চেপে বসলেন মাদ্রাজ মেলেট্রেনে উপরের বাঙ্কে শুয়ে থাকা ভদ্রলোককে রুনুবাবু জিজ্ঞেস করলেন

আপনার কোথায় যাওয়া হবে মশাই ???

ভদ্রলোকের উত্তর : মাদ্রাজ

রুনুবাবু বিড়বিড় করে বললেন বিজ্ঞানের কি অগ্রগতিই না হয়েছে, উপরের বাঙ্কটা যাবে মাদ্রাজ আর নিচের টা যাবে দিল্লি

 

বাড়ির রাঁধুনি পাউরুটি সেঁকতে বসে রুটি পুড়িয়ে ফেললতাই দেখে গিন্নি তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বললেন

তোমার কোনো কাণ্ডজ্ঞান নেই ??? রুটিগুলো পুড়িয়ে ফেললে

পাশের ঘড়ে ছোট মেয়ে পড়ছিলসে তাড়াতাড়ি মলম নিয়ে এসে বলে, মা পোড়াজায়গায় মলম লাগিয়ে দাও

আরও পড়ুন: Bangla Funny Status

 

যদি এক আর একে দুই হয়, আর দুইআর দুয়ে চারহয়, তাহলে চার আর চারেকত হবে ? দিদিমণি জিজ্ঞেস করলেন

ছাত্রটি বললো : আপনি নিজে সোজাগুলোর উত্তর চটপট বলে ফেললেন আর সবচেয়ে কঠিনটা আমাকে জিজ্ঞেস করলেন কেন ???

বাবা : ছিঃ, কেন যে ইতিহাসেতুই ফেল করলি

ছেলে : কি করবো বাবা, আমার জন্মের আগের ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলে কিভাবে উত্তর দেব ???

 

বাবা : তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও ? হার্টের ডাক্তার না দাঁতেরডাক্তার ???

ছেলে : দাঁতের ডাক্তার

বাবা : কেন ? দাঁতের ডাক্তার হবে কেন?

ছেলে : আমাদের শরীরে একটাই হার্ট থাকেআর দাঁত থাকে বত্রিশটাদাঁতের ডাক্তার হলেই বেশি পয়সা রোজগার করতে পারবো

 

শিক্ষক : বলতো, বাড়িতে আগুন লাগলে তুমি কি করবে ?

ছাত্র : দৌড়ে বাথরুমে গিয়ে শাওয়ারের তলায় দাঁড়িয়ে পরব

 

ক্রেতা : আপনার দোকানে পরোটা কত করে ?

দোকানদার : পরোটা তিন টাকা করে

ক্রেতা : আর তরকারি ?

দোকানদার : ওটা ফ্রি

ক্রেতা : তাহলে আমাকে শুধু তরকারি দিন

 

শিক্ষক : পিঁপড়ে আমাদের কি উপকার করে ?

ছাত্র : পিঁপড়ে জানিয়ে দেয়, কোথায় মিষ্টির ভাঁড় লুকিয়ে রাখা আছে

শিক্ষক : তুমি কি বলতে পারবে, যে সব ছেলেরা ছোট থেকেই মিথ্যে কথা বলে তারা বড় হয়ে কি হয় ???

ছাত্র : তারা বড়ো হয়ে মন্ত্রী হয়

 

স্ত্রী : সবসময় বই মুখে নিয়ে বসে থাকো কেন ?

স্বামী : ভালো লাগে বলে

স্ত্রী : ইস! আমি বউ নাহয়ে বই হলেই ভালো হতো

স্বামী : তাই যদি হতে চাও, তাহলে পঞ্জিকা হও বছর বছর বদলাতে পারবো

 

স্ত্রী : ঘরে কিসের শব্দ হচ্ছে ? একটু উঠে দেখো না, মনে হয় চোরএসেছে

স্বামী : এই অন্ধকারে আর কি করে দেখবো ? সকাল হোক, তখন কিছু একটা করা যাবে

 

শিক্ষক : তুমি ক্লাস এইটের ছাত্র হয়ে গরু বানানটা ভুল লিখলে? গরু কোথাকার

ছাত্র : স্যার আপনি ওটা কাটতে পারেন না

স্যার : কাটবো না তো কি পুজো করবো ???

ছাত্র : স্যার, আপনি তো ব্রাহ্মণগরুটা না কেটে পুজো করাই তো উচিত

 

গৃহিণী : এত বাড়ি থাকতে বারবার তুমি আমার বাড়িতেই ভিক্ষে করতে আসো কেন বলতো ?

ভিখারি : ডাক্তারের নির্দেশ মা

গৃহিণী : মনে ?

ভিখারি : ডাক্তার বলেছেন, যে বাড়ির খাবার তোমার সহ্য হয়, সে বাড়িরখাবারই তুমি খাবে

 

খদ্দের (খুব ব্যস্ত হয়ে) : দাদা মারামারি শুরু হওয়ার আগে পাঁচটা রসগোল্লা দিন তো

দোকানদার (ঘাবড়ে গিয়ে) : হ্যাঁ, এই নিন

খদ্দের (জোরে চেঁচিয়ে) : মারামারি শুরু হওয়ার আগে আরও পাঁচটা সন্দেশ দিন

দোকানদার : এই নিন, মারামারি কেন হবে, সেটা তো বললেন না

খদ্দের (মুখে সন্দেশ পুরে) : মারামারি তো এবার হবে, কারণ আমার কাছে একটাও পয়সা নেই

 

পুজো প্যান্ডেল মাইকে ঘোষণা : একটি বছর ছয়েকের বাচ্চা ছেলেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, খুঁজে দিলে নগদ পঞ্চাশ টাকা পুরস্কার

একটি বাচ্চা এগিয়ে এসে একজনের হাত ধরে বলল, কাকু, আমার বাবার কাছে পৌঁছে দাও তো, টাকাটা ফিফটি ফিফটি

 

বিমানের যাত্রী এক বিখ্যাত বিজ্ঞানী

বিমান তখন মাঝ আকাশেহাত ব্যাগ থেকে জরুরি একটা চিঠি বের করে পড়তে গিয়ে তিনি দেখলেন যে, চশমাটা ফেলে এসেছেন বাড়িতেপাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল স্টুয়ার্ড

বিজ্ঞানী : ওহে ইয়ং ম্যান, চিঠিটা একটু পড়ে দাও তো

স্টুয়ার্ড : স্যার আমার দশা আপনার মতো, পড়াশোনা বেশিদূর এগোয়নি

 

দুবন্ধুতে সিনেমা দেখছিল, হঠাৎএক বন্ধু বলে উঠলো

কি হয়েছে ?

প্রথম বন্ধু বললো : আমার ব্যাগটা বালিশের নিচে রয়ে গেছে

দ্বিতীয় বন্ধু বললো : এজন্য ভাবছো কেন ? তোমার চাকরটি তো খুববিশ্বাসী

প্রথম বন্ধু : সেখানেই তো বিপদ, যদি বউকে দিয়ে দেয়!!!

 

একজন লোক নদীর ধারে বেড়াচ্ছিল, হঠাৎ পা পিছলে পড়ে গেল নদীতেসে সাঁতার জানতো নাজলে ডুবে যেতে লাগলোএমন সময় এক পথিক রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল

তখন লোকটি চিৎকার করে বলল : আমি সাঁতার জানি না জলে ডুবে যাচ্ছি, আমাকে বাঁচাও

পথিক একটু হেঁসে বললো : সাঁতার জানো না তো কি হয়েছে ? এই সুযোগেই সাঁতার শিখে নাওসাঁতার শেখার এমন সুযোগ আর হবে না

 

এক ছাত্রকে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন : আচ্ছা বলোতো, শ্রীরামচন্দ্র কি জন্য ঘর ছেড়ে বনবাসে গিয়েছিলেন ???

ছাত্র : ঘর ভাড়ার টাকা দিতে পারবেন না বলে

 

একজন লোক ধোপাকে বললো : প্যান্ট ইস্ত্রি করতে কত লাগবে ???

ধোপা : এক টাকা

লোক : তাহলে তুমি একদিক ইস্ত্রি করে দাওআমি সাইড থেকে ফটো তুলব

 

এক ডাক্তার এক মহিলাকে বললেন : আপনাকে আমি বহুদিন যাবৎ ছেলেকে হালকা খাদ্য দিতে বলেছিলাম, আপনি খাইয়েছেন ?

মহিলা : আজ্ঞে হ্যাঁ

ডাক্তার : কি খাইয়েছেন ?

মহিলা : কমলা লেবুর খোসা, আপেলের খোসা, সামান্য মাটি, একটি কাঁচের গুলি, সামান্য কাগজের টুকরো !!!

 

একটি ছোট্ট ছেলে তার বাপকে বললে : বাবা ! আজ আর গরুর জন্য ভুষি কিনতে হবে না

বাবা : কেন রে ?

ছেলে : মাস্টার মশাই বলেছেন আমার মাথায় নাকি ভুষিতে ভরা

 

একজন লোক সিনেমা দেখতে গিয়ে, বুকিং কাউন্টারে গিয়ে একটা টাকা দিয়ে বললে : আমাকে একখানা টিকিট দিন

বুকিং থেকে বললে : আর এক টাকা দিনটিকিটের দাম দুটাকে

লোকটি বললেন : আমি তো কানা, একটা মাত্র চোখএক চোখেই দেখবো ! তাই হাফ টিকিট!!!

 

বিদ্যালযে একজন শিক্ষক ছাত্রদের জিজ্ঞাসা করলেন : আচ্ছা বলো তো হাতি আর মাছিতে কি তফাৎ

প্রথম ছাত্র : হাতির শুঁড় আছে, মাছির নেইএই তফাৎ

দ্বিতীয় ছাত্র : মাছির পালক আছে, কিন্তু হাতির নেইএই তফাৎ

অল্প বয়সী ছাত্রটি বললো : মাছি হাতির উপরে বসতে পারে কিন্তু হাতি মাছির উপরে বসতে পারে নাএটাই সবচেয়ে বড়ো তফাৎ

 

একজন শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞাস করলেন : আচ্ছা বলতো রামচন্দ্রের বাবার নাম কি ?

ছাত্র : আজ্ঞে তাঁতী পাড়ার গোপালচন্দ্রতার ছেলেই তো রাম, আমাদের স্কুলে পড়ে

 

একজন মক্কেল ফোন করলো উকিলকেউকিল সাহেব ফোন ধরে বললেন তুমি কোনো চিন্তা করো না, আমি কিছুতেই তোমায় জেলে যেতে দেবো না

মক্কেল বললো : আমি তো জেল থেকেই আপনাকে ফোন করছি

 

শিক্ষক ছাত্রকে বললেন : রাজু ! তোমার লজ্জা পাওয়া উচিত

রাজু : কেন স্যার ?

শিক্ষক : তুমি 100 নম্বরের মধ্যে মাত্র 1 নম্বর পেয়েছ

রাজু : আপনিই তো বললেন স্যার, জিরো অর্থাৎ শুন্যের কোনো দাম নেইতাই তো আমি শুন্যগুলো বাদ দিয়ে 1 নিয়েছি

 

একটি ছেলে অপর একটি ছেলেকে জিজ্ঞেস করলো : আচ্ছা শ্যামল ! এর আগে তোর বাবাকে কালো দেখাতো, এখন ফর্সা হলো কি করে ?

শ্যামল : বাবা আগে কয়লার ব্যবসা করতো, এখন আটা ভাঙানোর চাকী খুলেছে, তাই ফর্সা দেখায়

 

এক চোর গভীর রাত্রে একটি বাড়ির তালা ভাঙছিলো, তার ফলে শব্দ হচ্ছিলচোর পিছন ফিরে দেখলো তার পিছনে মালিক দাঁড়িয়েচোর খুব ভয় পেয়ে গেল

তাই দেখে বাড়ির মালিক হাসতে হাসতে বললো : ভয় পেও না, আমি তোমার কাজ দেখছিলাম, তুমিআমার উপকার করেছএই তালাটার চাবি হারিয়ে গেছে

 

এক ভদ্রলোক রোজ ক্লাবে তাস খেলতে যেতঠিক রাত এগারোটা বাজলেই সে বলতো : এবার আমি বাড়ি যাচ্ছিকেউ যদি তাকে আর একটু অপেক্ষা করতে বলতো বা খেলতে বলতো, লোকটি তার উত্তরে বলতো না ভাই আমার বউ রাগ করবে

একদিন একজন জিজ্ঞাসা করলো : বৌদি রাগ করে কি করে ?

ভদ্রলোক : দেওয়ালে লাথি মারে

সকলে বলে উঠলো, দেওয়ালে লাথি মারলে আপনার কি ক্ষতি ???

ভদ্রলোক : ক্ষতি বৈকিকারণ দেওয়াল আর তার লাথির মাঝখানে যে আমি থাকি

 

এক ব্রাহ্মণ, একজন ধনী ব্যবসায়ী আর চোরের একসঙ্গে মৃত্যু হলোযমদূত তাদের নিয়ে গেল যমের কাছে

যম জিজ্ঞাসা করলো : তোমরা কি চাও ???

ব্রাহ্মণ বলল : আমাকে পুজো পাঠের জিনিসপত্র দিয়ে মন্দিরে পাঠিয়ে দিন

ব্যবসাদার বললো : আমাকে ধন দৌলত দিয়ে কোনো বড়ো শহরে পাঠিয়ে দিন

চোর বললো : কোথায় কোথায় ধনী লোক আছে সেই সন্ধান দিয়ে আমাকে পাঠিয়ে দিন

 

একজন শিক্ষিকা একজন ছাত্রকে বললো : যদি তুমি ইংরেজি অভ্যাস না কর, তাহলে তোমাকে শাস্তি দেব

ছেলেটি কিছু না বলে বাড়ি চলে এলোপরদিন স্কুল যাওয়ার জন্য ঘর থেকে বেরিয়ে কিছুদূর এসে শুনলো

একজন ভদ্রলোক একটি মেয়েকে বলছে : হ্যালো ডার্লিং, ছেলেটি শিখে নিলো

আর একটু এগিয়ে দেখল একটি মেয়ে একটি ছেলেকে বলছে : ইউ সাট আপ

আর একটু এগিয়ে শুনলো রেশন দোকানদার একজনকে বলছে : লেডিস ফার্স্ট

ছেলেটি এগুলো শিখে স্কুলে এলোযথা সময়ে দিদিমণি আসতেই সব ছাত্রছাত্রীরা বললো : গুড মর্নিংশুধু ছেলেটি বললো : হ্যালো ডার্লিং

দিদিমণি বললেন : সাট আপসঙ্গে সঙ্গে ছেলেটি বললো : ইউ সাট আপ

দিদিমণি বললেন : চলো হেড মাস্টারের কাছেছেলেটি বললো : লেডিস ফার্স্ট

 

স্কুলে মাস্টারমশাই একটি ছেলেকে বললেন

তোমার প্রতি সোমবারে স্কুল কামাই হয় কেন ???

ছাত্র : শনিবার টেলিভিশন দেখি, পড়ার সময় হয় না, তাই সোমবার স্কুলে আসি না

শিক্ষক : টেলিভিশন দেখে কি শিক্ষা পেয়েছ ???

ছাত্র : কি করে প্রেম করতে হয়, মারামারির কায়দা কিরকম শিখতে পেরেছি

 

বাবা ছেলেকে বললেন : বাংলার একজন বিখ্যাত মনীষীর নাম বলো তো খোকা

ছেলে সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলো : রাজেশ খান্না

ছেলের উত্তর শুনে বাবার চক্ষু চরক গাছে

 

নরেশ, তুমি কি রোজই স্কুলে যাও ? বাবা জিজ্ঞেস করলেননরেশ বলল, রোজই তো যাইবাবা

বাবা : কিন্তু মাস্টারমশাই তো বললেন সপ্তাহে চারদিন তুমি স্কুলে যাওনা

নরেশ : কি করে যাবো বলুনসপ্তাহে তিনদিন শরীরচর্চা করি আর একদিন ফুটবল খেলিস্যারই তো বলেছেন সকালে শরীরচর্চা করা উচিত

 

পথে যেতে যেতে এক বন্ধু অপর বন্ধুকে বললো : রামচন্দ্রের জন্মস্থানটা ঠিক কোথায় ?

বন্ধুটি উত্তরে বললো : কোথায় তাঁর জন্মস্থান তা জানলেও বলা চলবে না

অপর বন্ধুটি বললো : কেন ?

বন্ধুটি উত্তর দিলো : জায়গাটার নাম বললেই দাঙ্গা বেঁধে যাবে

 

শিক্ষক : পৃথিবীতে কোন জিনিস বিনামূল্যে প্রচুর পাওয়া যায় ?

ছাত্র : উপদেশ স্যার

 

একজন ড্রাইভার খুব জোরে গাড়ি চালাচ্ছে দেখে আরোহী মহিলাটি বললো : ড্রাইভার ! একটু আস্তে গাড়ি চালাও, ভয় পাচ্ছে যে

ড্রাইভার : চোখ বুজে বসে থাকুন, আর ভয় লাগবে না

 

শিক্ষক : শিশু শব্দের বহুবচন কি ?

ছাত্র : যমজ শিশু স্যার

 

শিক্ষক : বলতো ভারত মহাসাগরের তীরে কোন শহর অবস্থিত ?

ছাত্র : লন্ডন স্যার

 

শিক্ষক : জানো, তোমার মতো বয়সে ওয়াসিংটনে একজন সার্ভেয়ার হয়েছিলেন ?

ছাত্র : আজ্ঞে হ্যাঁ, আর আপনার মতো বয়সে তিনি আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন

 

বাবা : হ্যাঁরে কেমন পরীক্ষা দিলি ?

ছেলে : শুধুমাত্র একটা উত্তর কাটা গেছে

বাবা : বাঃ, বাকিগুলো সব ঠিকহয়েছে ?

ছেলে : না, বাকিগুলো লিখতেই পারিনি

 

এক ভদ্রলোক তার নতুন কাজের লোককে বললো : তাহলে তুমি আজ থেকেই কাজে লেগে যাওআপাততঃ তুমি 25 টাকা করে পাবে, তিন মাস পরে মাইনে বাড়িয়ে 50 টাকা করে দেব

লোকটি বললো : তাহলে আমি তিন মাস পর থেকেই কাজে আসব

 

বাবা : কিরে ইতিহাসে কত পেয়েছিস ???

ছেলে : পিন্টুর থেকে দশ নম্বর কম

বাবা : পিন্টু কত পেয়েছে ??

ছেলে : দশ নম্বর

 

দিদিমণি : আমি যদি তোমাকে দুটো পায়রা আর চারটে মুরগি দিই, তাহলে মোট কটা পাখি হবে???

ছাত্রী : টা

দিদিমণি : কি করে টা হবে???

ছাত্রী : আমাদের আগে থেকেই একটা কাকাতুয়া, একটি টিয়াপাখি আর একটা কোকিল আছে

 

ট্রাফিক পুলিশ : এত জোরে গাড়ি চালাচ্ছিস কেন ?

মাতাল ড্রাইভার : স্যার, আমি খুব মদ খেয়ে মাতাল হয়ে পড়েছিতাই খুব তাড়াতাড়ি বাড়ি পৌঁছাতে চাই, যাতে এই অবস্থায়গাড়ি চালিয়ে এক্সিডেন্ট না করে বসি!!!

 

ডাক্তার : আপনার বংশে কেউ পাগল আছে ??

রোগী : হ্যাঁ, আমার খুড়োমশাইতিনি ওকালতি করতে করতে সে পেশা ছেড়ে দিয়ে এখন ডাক্তার হয়েছেন

 

আরও পড়ুন: Bangla Funny Post

 

রোগী: ডাক্তারবাবু, আমি হাসপাতাল থেকে কবে ছাড়া পাবো ?

ডাক্তার : তা আমি কি করে বলবো ? আমি ভগবান নয়, যে তুমিকবে মারা যাবে তা বলতে পারবো

 

ছোট মেয়ে : বাবা প্রাণী কথাটার বানান কি ?

বাবা : কেন, সামনেই তো অভিধানআছে, দেখতে পাচ্ছ না?

মেয়ে : , তার মনে তুমিও বানানটা জানোনা

Leave a Comment