ইসলামিক পোস্ট স্ট্যাটাস ক্যাপশন। বন্ধুরা আজকে কিছু ইসলামিক স্ট্যাটাস আপনাদের জন্য শেয়ার করবো আশা করি এখান থেকে কিছুটা হলেও আপনারা ইসলাম সম্পর্কে জানতে পারবেন।
মোনাজাতে ঝড়ে পড়া চোখের পানি কখনো বিফলে যায়না,
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
প্রত্যেক বিশ্বাস ঘাতকের জন্য
কেয়ামতের দিন একটা করে
পতাকা থাকবে, যার দ্বারা
বিশ্বাসঘাতক চেনা যাবে।
আল কোরআন।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) একটা সুন্নত পালন করলে ।
১০০ জন শহিদের সওয়াব।
তুমি তোমার মা‘কে খুশি রাখো।
আল্লাহ তোমাকে খুশি রাখবেন।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ
পানি বসে খাওয়া সুন্নত ।
হযরত মুহাম্মদ (সা:)
আরও পড়ুন:
ভয় পেও না আমি তোমাদের সাথেই আছি,
আমি সব শুনি এবং দেখি।
আল-কুরআন।
সর্বোত্তম জিকির হলো ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
সহিহ বুখারী [৩৩৮৩]
মিথ্যা হতে দূরে থাক কেননা
মিথ্যা চেহারাকে কালো করে দেয়।
হযরত মুহাম্মদ (সা:)
LOVE রিয়েক্ট ছাড়া আর কিছু হবে না।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য।
ইসলামিক পোস্ট
আল্লাহর জন্য নিজেকে পরিবর্তন করো।
দেখবে খারাপ সময়গুলো ও আল্লাহর।
পক্ষ হতে রহমত মনে হবে।
যখন বান্দার জ্বর হয়,
তখন গুনাহ গুলো ঝড়ে পড়তে থাকে।
হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
দেহের রোগের ঔষধ ফার্মেসিতে থাকলেও।
মনের রোগের ঔষধ আল কোরআনে আছে।
আরও পড়ুন: জুম্মা মোবারক ফটো পিকচার
তোমারা শুক্রবারকে ভয় করো।
কারণ কোনো এক শুক্রবারে কিয়ামত হবে।
হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
সুখী সেই তো যে পাঁচ ওয়াক্ত।
নামাজে পরো আর ।
কোরআন তেলোয়াত করে।
ফজরের নামাজ বিহীন।
একটি সকাল কখনোই শুভ হতে পারে না।
ইসলাম একমাত্র ধর্ম।
যেখানে হাসলে সওয়াব,
কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।
সুবহানআল্লাহ
180 কোটি মানুষের কলিজার টুকরা
আমাদের প্রিয় নবী ।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
শেষ বিচারের দিন।
আমাদের জন্য একমাত্র
সুপারিশকারি।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
ইসলামিক স্ট্যাটাস
যার চরিত্র নিয়ে মহান আল্লাহ তালা প্রসংশা করে ছিলেন।
তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সা:)
আপনি যতোই সরল পথে চলুন,
তারপরও কিছু মানুষ আপনি এমন পাবেন,
যারা আপনার বাঁকা ছায়া নিয়েও সমালোচনা করবে।
শায়খ আহমাদ মূসা জিবরিল (হাফিযাহুল্লাহ)
আরও পড়ুন: ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম এ দিয়ে
শুক্রবার মানেই গুনাহ মাপের আরো একটি সুযোগ!
জুম্মা মোবারক
আরও পড়ুন: মেয়েদের ইসলামিক নাম বাংলা অর্থসহ
দুপুরে খাওয়ার পর কিছুক্ষণ শুয়ে থাকা সুন্নত!
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
কিউট তো সেই ছেলে মেয়ে গুলো।
যারা নিয়মিত।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে।
সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম পাইছি
সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী পাইছি ।
সৌভাগ্য প্রকাশের জন্য আর কি চাই ।
দোয়া ব্যাতিত কোন কিছুই
ভাগ্য কে পরিবর্তন করতে পারে না।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
নিয়মিত নামাজ মানুষের রিজিক বৃদ্ধি করে।
আলহামদুলিল্লাহ
এমন চরিত্রের কাউকে বিশ্বাস করোনা।
যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনা।
হযরত উমার (রাঃ)
আযান দিলে মসজিদে যাও।
হয়তো আল্লাহ তোমাকে শেষ বারের মতো ডাকছে।
কোরআন বুঝে পড়লেও সওয়াব।
কোরআন না বুঝে পড়লেও সওয়াব।
কোরআন পড়া শুনলেও সওয়াব।
সুবাহানাল্লাহ
হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি‘ মাল ওয়াকিল।
আমার জন্য আমার আল্লাহ্‘ই যথেষ্ট ।
দৈনিক পাচঁ ওয়াক্ত।
নামাজ পড়া মানুষগুলোর
উপর আল্লাহর রহমত থাকে।
একজন মুমিন-ই জানে।
মুসলিম হয়ে জন্ম নেওয়াটা কত ভাগ্যের।
জান্নাতের প্রথম দরজা খুলবেন।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
আল্লাহ চাইলে আমাকে আরো খারাপ রাখতে পারতো।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।
নামায পড়তেই থাকুন।
হতাশ হবেন নাহ।
বিশ্বাস রাখুন আল্লাহ সব কষ্ট
দূর করবেন।
বর্তমানে আমরা যেটাকে ক্রাশ বলি।
রাসূল (সাঃ) সেটাকে
চোখের জিনা বলেছেন।
রাসূল (ﷺ) বলেনঃ-
জান্নাতি লোক হবে দুনিয়াতে দূর্বল, মাজলুম; আর জাহান্নামীরা হবে অবাধ্য ঝগড়াটে ও অহংকারী।
|বুখারীঃ৬২০২|
ফজরের নামাজ পড়লে দেহে ও আত্মার শান্তি মিলে।
আলহামদুলিল্লাহ
কবর কারো জন্য জান্নাতের বাগান হবে।
আর কারো জন্য জাহান্নামের গর্ত।
আল-হাদিস
দিন শেষে আযানের মধুর ধ্বনিতে।
এক গ্লাস পানিই বলে দেয়।
ইসলাম কতটা শান্তির।
খেজুর ও দুধ দিয়ে সকালের নাস্তা করতেন।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র দুটি স্থান।
মক্কা
মদিনা
মাশাআল্লাহ।
I Love You – আল্লাহ কে বলো ।
I Miss You – নামাজ কে বলো।
I Believe You – কোরআন কে বলো।
I Trust You – রাসুল কে বলো।
I Like Must – ইসলাম কে বলো ।
I Hate You – শয়তান কে বলো ।
I Don’t Care – দুনিয়া কে বলো।
শীতের অজু।
গরমের রোজা।
যৌবনের ইবাদত ।
আল্লাহর কাছে খুব পছন্দনীয়।
পৃথিবীর Best Sound আজান।
পৃথিবীর Best Book আল-কোরআন।
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম।
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
অধিক সংখ্যায় পড়ুন।
কারণ এটি জান্নাতের গুপ্তধন।
কিসের GF,
কিসের BF,
ভালোবাসার অপর নাম হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
ইসলামিক ক্যাপশন
ডান চোখ হতে বাম চোখের যতটা দূরত্ব,
মৃত্যু তার চেয়ে নিকটে।
হযরত মুহাম্মাদ সাঃ।
Successful তো সেই দিন হবো।
যেদিন পুলসিরাত পাড় করে জান্নাতে যাবো।
Timeline,,,,রাখার মত শ্রেষ্ঠ কথা
সুবহানাল্লাহ – আল্লাহ পবিত্র
আল হামদুলিল্লাহ – সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর
লা – ইলাহা ইল্লাল্লাহ – আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই।
আল্লাহু আকবর – আল্লাহ মহান।
পৌঁছে দাও।
কালেমার দাওয়াত।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)
ঘুমানোর আগে আল্লাহ‘র কাছে মাপ চেয়ে নিবেন।
হতেও তো পারে আজ আপনার শেষ রাত।
জান্নাত লাভ করার দোয়া।
আল্লাহুমা ইন্নী আসআলুকা রিদ্ধা কাওয়াল জান্নাত।
চোখের পানি তাহাজ্জুত
নামাজের মুনাজাতে ফেলো।
দেখবে পুরো জীবনটাই বদলে যাবে ইনশাল্লাহ।
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষটিও এতিম হয়ে জিবন কাটিয়েছেন।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
বান্দা যতবার বলে আল্লাহুম্মাগফিরলি।
মহান আল্লাহ ততবার বলেনমাফ করে দিলাম।
আমরা প্রতিদিন ৮৬৪০০
সেকেন্ড সময় শ্বাস নেই।
এর জন্য আল্লাহর কাছে হাজারো শুকরিয়া।
একদিন আমার ইনশাআল্লাহ গুলো।
আলহামদুলিল্লাহ তে পরিণত হবে।
মানুষ তার গুনাহ কারণে।
রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়।
[ইবনে হিব্বান-৮৭২]
চক্ষু নিয়ন্ত্রণ ব্যতীত ,
পাপ নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব।
ইমাম গাজ্জালী (রহ.)
কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মাউত।
মৃত্যুর স্বাদ একদিন সবাইকে গ্রহণ করতেই হবে!
আস্তে- আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয় মানুষগুলো।
হে আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা কর দেন।
বন্ধুত্ব হলো পবিত্র সম্পর্ক ।
যেমন আল্লাহ এবং রাসূল (সাঃ)এর সম্পর্ক!
হে আল্লাহ তুমি আমাদেরকে এমন
কোনো মৃত্যু দিওনা যে মৃত্যুতে
গোসল হয়না ।
যে মৃত্যুতে জানাজা ও হয়না।
আল-কুরআনের হরফ গুলো।
কালো
কিন্তু ভেতরে লুকিয়ে আছে
হেদায়েতের আলো।
তওবা করতে লজ্জিত হয়ো না।
মনে রেখো তোমার গুনাহের
চাইতে আল্লাহ্‘র ক্ষমা অনেক বড়।
চার্জ ছাড়া যেমন মোবাইল বন্ধ।
ঠিক তেমনি।
নামাজ ছাড়া জান্নাতের দরজা বন্ধ।
এতিমকে গলা ধাক্কা দিয়োনা
কারন আমি নিজেই এতিম ছিলাম।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
নিজেকে কখনো অসুন্দর মনে করবেন না।
কারণ আল্লাহর সৃষ্টি কখনো অসুন্দর হয় না।
সবচেয়ে খুশির সংবাদ হলো আল্লাহর।
রাগের চেয়ে দয়ার পরিমাণ বেশি।
আলহামদুলিল্লাহ
চলুন সবাই খতমে ইউনুস পড়ি।
লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্জুয়ালিমিন।
শুক্রবার হলো সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন।
শুক্রবার মানে গুনাহ
মাফের আর একটা সুযোগ।
*তিনটি প্রেমে কোন কষ্ট নাই।
আল্লাহর সাথে।
রাসুল (সঃ) এর সাথে।
মা-বাবার সাথে।
পৃথিবীতে সব সম্পর্কের শেষ আছে ।
কিন্তু বান্দার সাথে
আল্লাহর সম্পর্ক শেষ নাই।
প্রতি মিনিটে কত
মানুষ মারা যায়,
কিন্তু শুকরিয়া যে
আল্লাহ্ আমাকে আপনাকে
সুস্থ রেখেছেন,
বলেন আলহামদুলিল্লাহ্।
যে ব্যাক্তি দিনে।
৭০ হাজার বার কালিমা পরবে।
তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব।
সবচেয়ে সুখী ব্যক্তিই সেই যাকে।
আল্লাহ তা’য়ালা একজন পূণ্যবতী স্ত্রী দান করেছেন ।
কাউকে বারবার ডাকলে সে রাগ হয়।
কিন্তু আল্লাহ কে বারবার ডাকলে তিনি খুশি হন।
হালাল কর্মে কখনো লজ্জা করতে নেই,
হোক সেটা রাজমিস্ত্রী কিংবা বাদামবিক্রি।
যে দুনিয়াতে কোনো বান্দার দোষ গোপন রাখে,
কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তার দোষ গোপন রাখবেন।
(মুসলিম-২৫১০)
Nice
Alhamdulillah… Onek sundor