বিখ্যাত মোটিভেশনাল উক্তি যা আপনার জিবনের গতিপথ বদলে দিতে যথেষ্ট। একটি সুন্দর উক্তি কোটি টাকা থেকেও দামি। তাই বন্ধুরা আপনার যা আছে তাই নিয়েই তুষ্ট থাকুন। সবসময় পজিটিভ থাকবেন এবং তা থেকে অনুপ্রানিত হয়ে নিজের বাস্তব জিবনে প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন।
আমরা অনেকসময় ভুলে যাই একটু
আন্তরিকতার ছোঁয়া, একটা প্রাঞ্জল হাসি,
কিছু সুন্দর কথা, সুন্দর ব্যবহারের কী
অসম্ভব ক্ষমতা রয়েছে একটা মানুষের
জীবন বদলে দেওয়ার!
ভয় পাওয়ায় দোষের কিছু নেই।
কিন্তু ভয় পেয়ে পড়ে থাকলে চলবে না, তোমাকে
উঠে দাঁড়াতে হবে, ফাইট দিতে হবে,
হেরে গেলে আবার নতুন উদ্যমে সব
শুরু করার উদ্যম থাকতে হবে।
প্রত্যেকের জীবনের একটা গল্প আছে।
অতীতে ফিরে গিয়ে গল্পের শুরুটা কখনো
পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, কিন্তু কঠোর
পরিশ্রমের মাধ্যমে তুমি গল্পের শেষটা
চাইলেই নতুন করে সাজিয়ে তুলতে পারো।
আরও পড়ুন:
যদি উড়তে না পার, তবে দৌড়াও; যদি
দৌড়াতে না পার, তবে হাঁটো; হাঁটতে
না পারলে হামাগুড়ি দাও। যে অবস্থাতেই
থাকো, সামনে চলা বন্ধ করবে না।
এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ
কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ
মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা
তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে
তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ
নেই, যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই
আবার শুরু করতে হবে।
মাত্র দুটি পন্থায় সফল হওয়া যায়!
একটি হচ্ছে সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা,
ঠিক যা তুমি করতে চাও। আর দ্বিতীয়টি
হচ্ছে, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া।
যারা কাপুরুষ তারাই ভাগ্যের দিকে চেয়ে
থাকে, পুরুষ চায় নিজের শক্তির দিকে।
তোমার বাহু, তোমার মাথা তোমাকে
টেনে তুলবে, তোমার কপাল নয়।
যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে
দিয়েছিল আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। কারন
তাদের ‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের
কাজ নিজে করতে শিখেছি।
আমি আপনাকে কখনও ভালবাসতে না
বলে যুদ্ধ করতে বলি। কারণ যুদ্ধে হয়
আপনি বাঁচবেন না হয় মরবেন। কিন্তু
ভালবাসাতে না পারবেন বাঁচতে; না মরতে।
জন্মদিনের উৎসব পালন করাটা
বোকামি। জীবন থেকে একটা বছর
ঝরে গেল, সে জন্যে অনুতাপ করাই উচিত।
সময় বেশি লাগলেও ধৈর্য সহকারে
কাজ কর, তাহলেই প্রতিষ্ঠা পাবে।
জীবনে আমি হাজার হাজার ভুল করেছি,
হাজারবার হোঁচট খেয়েছি- এবং সেটি
নিয়ে আমি গর্বিত! প্রত্যেকটি ভুল,
প্রত্যেকবার হোঁচট খাওয়া আমাকে গড়ে
তুলেছে আরো শক্তিশালী, আরো পরিণত করে।
আপনি এটা কখনই বলতে পারেন না
যে আপনার কাছে পর্যাপ্ত সময় নেই,
কারণ আপনি দিনে ঠিক একই পরিমান
(২৪ ঘন্টা) সময় পান যা পৃথিবীর মহান
আর সফল লোকেরাও পায়।
যদি একজন পরাজিত মানুষ হেরে যাওয়ার
পরও হাসি মুখে থাকে, তাহলে জয়ী মানুষটি
তার জেতার আনন্দ নিমেষে হারিয়ে ফেলবে
এটিই হলো হাসির আসল শক্তি।
ঘুমিয়েই কি কেটে যাবে একটি জীবন?
জীবন হোক কর্মচাঞ্চল্যে ভরপুর, ছুটে
চলার নিরন্তর অনুপ্রেরণা। বিশ্রাম নেওয়ার
জন্য কবরের জীবন চিরকাল পড়ে রয়েছেই।
আমরা শুধু সামনের দিকেই এগুতে পারি;
আমরা নতুন দরজা খুলতে পারি, নতুন
আবিষ্কার করতে পারি – কারণ আমরা
কৌতুহলী। আর এই কৌতুহলই আমাদের
সামনে এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা।
জীবনে সবকিছু একবার হলেও চেষ্টা করে
দেখা উচিত। স্রষ্টা প্রতিটি মানুষকে কিছু না
কিছু ক্ষেত্রে অনুপম দক্ষতা দিয়ে পাঠিয়েছেন,
তুমি সেটি কখনো জানতেও পারবে না
যতদিন না তুমি সেটি চেষ্টা করে দেখছো।
এটা কোনো বেপারই না যে আপনি কত
ভুল করছেন বা আপনি কত ধীর গতিতে
প্রগতি করছেন, আপনি এখনো ওইসব
মানুষগুলির থেকে এগিয়ে যারা কোনদিন
চেষ্টাও করেনা কিছু করার।
ব্রহ্মান্ডের সকল শক্তি আমাদের মধ্যে আগে
থেকেই নিহিত আছে, কিন্তু আমরা স্বয়ং
নিজেদেরই চোখকে হাত দিয়ে ঢেকে রেখেছি
আর তারপর নিজেরাই কেঁদে
বলছি চারিদিকে কত অন্ধকার।
১বছরের মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,
যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
১ মাসের মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,
যে তার বেতন পায়নি।
১ সাপ্তাহের মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,
যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
১ দিনের মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন, যে রোজা রেখেছিল।
১ ঘন্টার মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,
যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
১ মিনিটের মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,
যে ট্রেন মিস করেছিল।
১ সেকেন্টের মুল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,
যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
প্রতিটা মুহুর্ত খুব-ই মূল্যবান
গতকাল সেটা তো অতীত বা ইতিহাস
আগামীকাল তা তো অজানা।
আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে
ব্যবহার করতে পারে না।
জ্ঞান, দয়ামায়া, এবং সাহস – এই তিনটি
মানুষের সবচেয়ে বড় মানবিক গুণ।
যদি কোনও লক্ষ্য অর্জন করা অসম্ভব
মনে হয়, তবুও লক্ষ্য বদল করবে না;
তার বদলে কৌশল বদলে ফেলো।
মোটিভেশন দিয়ে তোমার শুরু হবে।
অভ্যাস দিয়ে তুমি সামনে এগুবে।
হয় হতাশ হয়ে থাকো, নয়তো নিজেকে
অনুপ্রাণীত করো। সবই তোমার ওপর নির্ভর করে।
একজন মানুষের অর্জন কত বড়,
তা বুঝতে হলে দেখো অর্জনের পথে
সে কত বড় বাধা পার করেছে।
সৃষ্টিকর্তার কাছে সেই ধনীরা সবচেয়ে প্রিয়,
যারা ধনী হওয়ার পরও গরিবের মত বিনয়ী।
যে কঠিন অবস্থা দেখেনি,
সে প্রাচূর্যের মূল্য দিতে অক্ষম ।
সফল হওয়ার সত্যিকার ইচ্ছা থাকলে
ব্যর্থতা কখনও আমাকে হতাশ করতে পারবে না।
জলের দিকে শুধু তাকিয়ে থাকলে তুমি
কোনওদিন সাগর পাড়ি দিতে পারবে না।
জীবন হোক কর্মময়, নিরন্তর
ছুটে চলা। চিরকাল বিশ্রাম
নেয়ার জন্য তো কবর পড়েই আছে।
সফল মানুষেরা কাজ করে যায়।
তারা ভুল করে, ভুল শোধরায়
কিন্তু কখনও হাল ছাড়ে না।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো! নিজের যোগ্যতার
ওপর ভরসা রাখো! নিজের শক্তির ওপর বিনয়ী
কিন্তু যথেষ্ঠ আস্থা ছাড়া তুমি সফল বা
সুখী হতে পারবে না।
চলুন আজকের দিনটাকে আমরা
উৎসর্গ করি, যাতে আমাদের সন্তানরা
কালকের দিনটাকে উপভোগ করতে পারে।
যতক্ষণ আমি শ্বাস নিচ্ছি, আমি চেষ্টা
করে যাব। কারণ এখন আমি সাফল্যের
সবচেয়ে বড় উপায়টি জানি: আমি
যদি যথেষ্ঠ চেষ্টা করি, আমি জিতবই।
বেশিরভাগ মানুষ তাদের লক্ষ্য পূরণ
করতে পারে না, কারণ, তারা লক্ষ্য নিয়ে
ঠিকমত পরিকল্পনা করে না, এবং নিজের
ক্ষমতার ওপর পুরোপুরি বিশ্বাস করে না।
বিজয়ীরা জানে তারা ঠিক কোথায় পৌঁছাতে
চায়, এবং কিভাবে পৌঁছাতে চায়।
যে পরিশ্রমী সে অন্যের সহানুভূতির প্রত্যাশী নয়।
আমি বলবনা আমি ১০০০ বার হেরেছি,
আমি বলবো যে আমি হারার ১০০০ টি
কারণ বের করেছি।
ভীড় সাহস তো যোগায় কিন্তু পরিচয় কেড়ে নেয়।
সবকিছুই, কিছু না থেকে শুরু হয়েছিল।
লোভ আর হিংসা পরস্পরের নিকট আত্মীয়।
যদি বুদ্ধি খরচ করতে না জানো,
তবে টাকার থলি থেকে খরচ হবে।
বুদ্ধিমানেরা নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে না।
অকর্মার কাছেও মাঝে মাঝে সৌভাগ্য আসে,
কিন্তু কখনওই বেশিক্ষণ থাকে না।
আমরা ভেতর থেকে যেভাবে বদলাই,
সে অনুযায়ীই আমাদের বাইরের বাস্তবতা বদলে যায়।
এক জায়গায় দাঁড়িয়ে জীবন পার
করে দেয়া মানে সৃষ্টিকর্তার দেয়া
উপহারের প্রতি অবিচার করা।
বিশ্বাস মানে হল সামনে কিছু না
দেখেও সামনে এগিয়ে যাওয়া,
সময়ে সবকিছুই পরিস্কার দেখা যাবে।
তখনই বুঝবে যে তুমি সঠিক পথে আছ,
যখন দেখবে পেছন ফিরে না তাকিয়ে
তুমি সামনে এগিয়ে চলেছ।
সৎলোক সাতবার বিপদে পড়লে
আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে
পড়লে একবারে নৃপাত হয়।
4 thoughts on “বিখ্যাত মোটিভেশনাল উক্তি”